Advertisement
লাইফস্টাইল

Lifestyle : রাতে ঘুমের আগে এইসব মারাত্নক ভূল করে নিজেকে শেষ করার আগে জেনে নিন

প্রসঙ্গত কথাটা শুনে ভাবতে পারেন ঘুমনোর সময় আবার ডা’নদিক-বাঁ’দিক! সে সময় তো প্রায় সব ইন্দ্রিয়ই ছুটিতে চ’লে যায়। তাহলে বু’ঝব কীভাবে কোন দিক ফি’রে শু’য়েছি! একদম ঠিক কথা।
খুব ভাল করে খেয়াল করলে দেখবেন আমাদের শ’রীরের অ’ন্দরে প্রতিটি ই’ঞ্চিতে কোনও কোনও অ’ঙ্গ ফি’ট করা আছে। তাই তো কোন দিক ফিরে শোয়া হচ্ছে তার উপর অনেক কিছু নি’র্ভর করে থাকে। কেন এমনটা করবেন তাই ভাবছেন তো? তাহলে প্রব’ন্ধে’র নিচের অং’শে এ’ক্ষুনি চোখ রাখুন। তাহলেই সব প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন। ডান দিকে ফিরে শু’লে এক্ষেত্রে যে যে শা’রীরিক সম’স্যা’গুলি হয়ে থাকে, সেগুলি হল…
১.হা’র্টের স্বা’স্থ্যের অবনতি হয়: একে’বারেই
ঠিক শুনেছেন! ডান দিকে ফিরে ঘুমলে হা’র্টের কর্ম’ক্ষ’মতা কমতে শুরু করে। কেন এমনটা হয় জানেন? য’খন আমরা ডান দিকে ফি’রে শুয়ে থাকি তখন হা’র্টে ঠিক মতো র’ক্ত পৌঁ’ছাতে পারে। ফ’লে হা’র্ট দু’র্বল হতে শুরু করে।
২.র’ক্ত প্রবাহ ঠিক মতো হতে পারে:
কোনও দিকে না ফিরে শুলে সা’রা শরীরের যতটা মসৃ’ণভাবে র’ক্ত প্র’বাহ হয়ে থাকে, ডান দিক ফি’রে শু’লে অ’তটা ভাল করে হতে পারে না। বিশেষত হাত এবং কাঁ’ধে পর্যা’প্ত পরিমাণ র’ক্ত পৌঁ’ছাতে না পারার কারণে অসা’রতা, য’ন্ত্রণা সহ না’নাবিধ সম’স্যা হওয়ার আ’শ’ঙ্কা বৃ’দ্ধি পায়।
৩.গ্যা’স-অ’ম্বল:
একাধিক গবে’ষণায় একথা ইতিমধ্যেই প্র’মাণিত হয়েছে যে রা’তের বেশির’ভাগ সময় ডান দিক ফিরে ঘু’মলে গ্যাস-অম্ব’লের মতো রো’গের প্রকোপ বা’ড়ার আ’শ’ঙ্কা থাকে, যা বাঁ’দিক ফিরে ঘু’মলে একে’বারেই হয় না। শু’ধু তাই নয়, সম্প্রতি প্রকাশিত এক কে’স স্টাডি অনু’সারে বাঁ’দিক ফিরে শুলে বদ-হজমের মতো রোগ সেরে যায়।
৪.ক্যা’ন্সারে আক্রা’ন্ত হওয়ার আ’শঙ্কা বৃ’দ্ধি পায়:
একেবারেই টিক শুনেছেন! সরাসরি না হলেও পরোক্ষভাবে এই মা’রণ রো’গের স’ঙ্গে আমাদের শো’য়ার অভ্যা’সের যো’গ রয়েছে। কীভাবে? চিকিৎ’সকেরা ল’ক্ষ করেছেন ডান দিক ফিরে শুলে গ্যা’স্ট্রো ইসো’ফেগাল রি’ফ্লাক্স বা “জি ই আর ডি” এর মতো রো’গে আক্রা’ন্ত হওয়ার আশ’ঙ্কা বৃ’দ্ধি পায়।
৫গর্ভা’বস্থায় ভু’লেও না:
ভাবী মায়েরা কখনও ডান দিক ফি’রে ঘুমবেন না। এই নিয়মটা না মানলে কিন্তু বেজায় বি’পদ! আসলে প্রে’গন্যা’ন্সিতে ডান দিকে ফিরে ঘুমলে বাচ্চার শরীরের র’ক্তের প্র’বাহ ক’মে যায়। ফলে একাধিক জটি’লতা হওয়ার আশ’ঙ্কা বৃ’দ্ধি পায়। সেই সঙ্গে বাচ্চার শরীরে পু’ষ্টির ঘা’টতি দেখা দেওয়া, মায়ের লি’ভারের কর্ম’ক্ষমতা কমে যাওয়ার মতো একাধিক সম’স্যা হওয়ার আশ’ঙ্কা বৃ’দ্ধি পায়।
একটা সহজ পদ্ধি’তির সাহা’য্যে এই কাজটি করা কিন্তু সম্ভব।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Adblock Detected

Please Turn Off Your Ad Blocker.