মানুষের বেচেঁ থাকার জন্য খাদ্য, জল, বাসস্থান খুবই দরকার। বিগত কয়েক বছর ধরেই চাল, গম, ডাল আরো অন্যান্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী দেওয়া হয়। এবিষয়ে রাজ্য তথা কেন্দ্র দুই সরকার রাজ্যের মানুষের প্রতি সচেষ্ট। এখনো র়েশন থেকে সমস্ত দরকারি সামগ্রী চাল, ডাল দেওয়া হয়। কিন্তু এখন খাদ্য সুরক্ষা প্রকল্পের আওতায় আছে চাল, ডাল ইত্যাদি সামগ্রী।
এ পর্যন্ত সবই ঠিক ছিল। কিন্তু খাদ্য কিংবা বাসস্থান, দুর্নীতি যেন পিছু ছাড়ছে না। তাই এবার কড়া হাতে দুর্নীতির গেরো উপড়ে ফেলতে কঠোর সিদ্ধান্ত নিল রাজ্য সরকার। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ইতিমধ্যেই রাজ্যের প্রায় দেড় কোটি রেশন কার্ড আপাতত ব্লক করা হয়েছে রাজ্য খাদ্য দফতরের পক্ষ থেকে। এই পরিসংখ্যান ঘাঁটলে দেখা যাবে রাজ্যের খাদ্য দফতরের তালিকা অনুযায়ী রাজ্যের ১৯টি জেলায় মোট রেশন কার্ড হোল্ডার বা গ্রাহকের সংখ্যা প্রায় ১০ কোটি ৪৫ লক্ষ। কিন্তু বর্তমান ২০২১- ২২ আর্থিক বছরে এই তালিকায় মোট রেশন গ্রাহকের সংখ্যা ৯ কোটি ১৩ লক্ষ।
এবার প্রশ্ন হল দেড় কোটি রেশন গ্রাহক কি রাতারাতি বেপাত্তা হয়ে গেলেন। কিন্তু এরকম টা নয়। আসলে গত কয়েক বছর ধরে কেন্দ্র সরকারের ক্রমাগত পর্যবেক্ষণ এবং চাপের কাছে অবশেষে নতি স্বীকার করতে এক প্রকার বাধ্য হয়েছে এ রাজ্যের সরকার। এ বিষয়ে কেন্দ্র সরকারের তরফে বারংবার অভিযোগ করা হয়েছে , এ রাজ্যে রেশন দুর্নীতি বেশ প্রকট। এছাড়াও কেন্দ্র সরকারের তরফে এই দুর্নীতি বন্ধের পাশাপাশি ভুয়ো রেশন গ্রাহকদের কার্ড বাতিল করে রেশন ব্যবস্থায় স্বচ্ছতা নিয়ে আসার পক্ষেই সাওয়াল করা হয়।
অবশেষে রেশন দুর্নীতির বিষয়ে কানে জল যায় রাজ্য সরকারের।
শেষ পর্যন্ত রাজ্যের প্রায় দেড় কোটি রেশন কার্ড আপাতত ব্লকের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এখন প্রশ্ন একটাই সেই দুর্নীতি আসলে কি রকম। আসলে যিনি রেশন তুলছেন বা যার নামে কার্ড রয়েছে আদতে ওই ব্যক্তির কোনও অস্তিত্ব নেই। বিষয়টি আরও খোলসা করে বলাই ভালো। ধরা যাক এক ব্যক্তির নামে কার্ড রয়েছে অথচ বেশ কিছুদিন আগেই ওই ব্যক্তি মারা গিয়েছেন অথচ মারা যাওয়ার পরেও ওই ব্যক্তির রেশন কার্ড সারেন্ডার না হওয়ায় তার নামে রেশন বরাদ্দ হচ্ছে প্রতিমাসে নিয়ম করে। এবার রেশন ডিলার সেই গ্রাহকের রেশন তুলে অন্যত্র বিক্রি করছেন মহানন্দে।
এ পর্যন্ত সবই ঠিক ছিল। কিন্তু খাদ্য কিংবা বাসস্থান, দুর্নীতি যেন পিছু ছাড়ছে না। তাই এবার কড়া হাতে দুর্নীতির গেরো উপড়ে ফেলতে কঠোর সিদ্ধান্ত নিল রাজ্য সরকার। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ইতিমধ্যেই রাজ্যের প্রায় দেড় কোটি রেশন কার্ড আপাতত ব্লক করা হয়েছে রাজ্য খাদ্য দফতরের পক্ষ থেকে। এই পরিসংখ্যান ঘাঁটলে দেখা যাবে রাজ্যের খাদ্য দফতরের তালিকা অনুযায়ী রাজ্যের ১৯টি জেলায় মোট রেশন কার্ড হোল্ডার বা গ্রাহকের সংখ্যা প্রায় ১০ কোটি ৪৫ লক্ষ। কিন্তু বর্তমান ২০২১- ২২ আর্থিক বছরে এই তালিকায় মোট রেশন গ্রাহকের সংখ্যা ৯ কোটি ১৩ লক্ষ।
এবার প্রশ্ন হল দেড় কোটি রেশন গ্রাহক কি রাতারাতি বেপাত্তা হয়ে গেলেন। কিন্তু এরকম টা নয়। আসলে গত কয়েক বছর ধরে কেন্দ্র সরকারের ক্রমাগত পর্যবেক্ষণ এবং চাপের কাছে অবশেষে নতি স্বীকার করতে এক প্রকার বাধ্য হয়েছে এ রাজ্যের সরকার। এ বিষয়ে কেন্দ্র সরকারের তরফে বারংবার অভিযোগ করা হয়েছে , এ রাজ্যে রেশন দুর্নীতি বেশ প্রকট। এছাড়াও কেন্দ্র সরকারের তরফে এই দুর্নীতি বন্ধের পাশাপাশি ভুয়ো রেশন গ্রাহকদের কার্ড বাতিল করে রেশন ব্যবস্থায় স্বচ্ছতা নিয়ে আসার পক্ষেই সাওয়াল করা হয়।
অবশেষে রেশন দুর্নীতির বিষয়ে কানে জল যায় রাজ্য সরকারের। শেষ পর্যন্ত রাজ্যের প্রায় দেড় কোটি রেশন কার্ড আপাতত ব্লকের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এখন প্রশ্ন একটাই সেই দুর্নীতি আসলে কি রকম। আসলে যিনি রেশন তুলছেন বা যার নামে কার্ড রয়েছে আদতে ওই ব্যক্তির কোনও অস্তিত্ব নেই। বিষয়টি আরও খোলসা করে বলাই ভালো। ধরা যাক এক ব্যক্তির নামে কার্ড রয়েছে অথচ বেশ কিছুদিন আগেই ওই ব্যক্তি মারা গিয়েছেন অথচ মারা যাওয়ার পরেও ওই ব্যক্তির রেশন কার্ড সারেন্ডার না হওয়ায় তার নামে রেশন বরাদ্দ হচ্ছে প্রতিমাসে নিয়ম করে। এবার রেশন ডিলার সেই গ্রাহকের রেশন তুলে অন্যত্র বিক্রি করছেন মহানন্দে।
এখানেই শেষ নয়, এ ছাড়াও ভুয়ো রেশন কার্ড যেমন , যে ব্যক্তির নামে রেশন কার্ড রয়েছে এরকম কোনও ব্যক্তি আদতে এই পৃথিবীতে অস্তিত্বহীন। অর্থাৎ খাতায় কলমে থাকলেও বাস্তবে ওই ব্যক্তির কোনও চিহ্ন মাত্র নেই। তবে এই বিষয়টি রাজ্য খাদ্য দফতরের প্রথম নজরে আসে ঠিক যে সময় থেকে খাদ্য সুরক্ষা প্রকল্প চালু হয়। তাতে দেখা যায় ওই প্রকল্পের আওতায় গোটা রাজ্য জুড়ে খাদ্য সামগ্রী বণ্টন করতে গিয়ে ভর্তুকি দিতে একেবারে নাভিশ্বাস উঠছে রাজ্য সরকারের। তারপরই গোটা রাজ্য জুড়ে শুরু হয় ভুয়ো রেশন গ্রাহক বা কার্ড চিহ্নিত করনের কাজ। আর তাতেই ধরা পরে এই বে-লাগাম দুর্নীতির তথ্য।
তবে আপাতত রাজ্যের প্রায় দেড় কোটি গ্রাহকের রেশন কার্ড ব্লক করা হয়েছে। তা এখনও পর্যন্ত পুরোপুরি বাতিল করা হয়নি বলে জানানো হয়েছে রাজ্য খাদ্য দফতরের পক্ষ থেকে। এই তালিকায় যে সমস্ত গ্রাহকের রেশন কার্ড ব্লক করা হয়েছে তাদের নতুন করে কেওয়াইসি অর্থাৎ আঁধার কার্ডের পরিচয় পত্র জমা করতে বলা হয়েছে। যদি ওই ব্যক্তি তার আঁধার কার্ড জমা না করতে পাশাপাশি রেশন ডিলার যদি তার গ্রাহকের আঁধার কার্ড জমা না দিতে পারেন তাহলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির রেশন কার্ড পুরোপুরি বাতিল তো হবেই পাশাপাশি ওই ভুয়ো রেশন কার্ড বাবদ খাদ্য সুরক্ষা প্রকল্পের খাদ্য সামগ্রীও রেশন ডিলার তুলতে পারবেন না রাজ্য খাদ্য দফতর থেকে।
তবে আপাতত যে দেড় কোটি গ্রাহকের রেশন কার্ড ব্লক করা হয়েছে তা রাজ্য সরকারের খাদ্য সুরক্ষা প্রকল্পের অধীন বলে জানানো হয়েছে। তাই আপনার রেশন কার্ড যদি ব্লক হয়ে যায় তাহলে অবশ্যই রেশন ডিলারের কাছে আঁধার পরিচয় নিয়ে দ্রুত যোগাযোগ করুন, না হলে শেষ পর্যন্ত পাকাপাকি রেশন কার্ড বাতিলের তালিকায় আপনার নাম উঠে যায় কি না। তাহলে কিন্তু সাড়ে সর্বনাশ। জীবনে অনেক সমস্যায় পরতে হবে। রেশন কার্ড বাতিল হলে গোটা জীবনের অর্ধেক কাজই অসম্পূর্ণ থেকে যেতে পারে আপনার।
জি বাংলার নতুন ধারাবাহিক ‘ফুলকি’র শুটিং শুরু হয়েছে গত রবিবার থেকে। এই ধারাবাহিকের নায়িকা নবাগতা…
গত ২২শে ডিসেম্বর প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেয়েছে প্রধান। অভিজিৎ সেন পরিচালিত এই ছবিটিতে দেবের বিপরীতে অভিনয়…
সৌমিতৃষা কুণ্ডু। বাংলা টেলিভিশনের জনপ্রিয় অভিনেত্রী। তার অভিনীত মিঠাই চরিত্রটি দর্শকদের কাছে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে।…
বহুজন ঐক্য মঞ্চের অন্যতম সংগঠক, শিক্ষক ও সমাজ সংস্কারক প্রশান্ত রায়ের উপর তার বাড়িতে পুলিশি…
জি বাংলার অত্যন্ত জনপ্রিয় ধারাবাহিক হলে জগদ্ধাত্রী। জগদ্ধাত্রী কৌশিকীর কেবিনে আসার পরেই তাকে জানায় কৌশিকির…
জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক "জগদ্ধাত্রী"তে এবার রহস্যের ঘনঘটা বেড়েছে। জগদ্ধাত্রীর মৃত্যুর পরও তার ছোট বোন…